বিধান চন্দ্র রায় জলঢাকা,নীলফামারী প্রতিনিধিঃভ্রাম্যমাণ ভাবে নিজের মোবাইলের সুরক্ষা এ্যাপস ব্যবহার করে কোভিড-১৯ এর ফ্রি রেজিষ্ট্রেশন এবং টিকা কার্ড প্রিন্ট আউট করে দিচ্ছেন,নীলফামারীর জলঢাকা উপজেলার একজন নিভৃতচারী সমাজকর্মী প্রভাষক অবিনাশ রায়।একান্ত ব্যক্তিগত উদ্যোগে,প্রাথমিক ভাবে নিজের পাড়ার লোকজনকে টিকা গ্রহণে উদ্বুদ্ধ করার পাশাপাশি এখন পর্যন্ত ৮১ জনের রেজিষ্ট্রেশন করিয়েছেন বলে জানা গেছে।কোভিড-১৯ এর টিকা নিয়ে প্রথম দিকে দেশের বিভিন্ন প্রচার মাধ্যম,বিশেষ করে ফেসবুকে যে,বিভ্রান্তি ছড়ানো হয়েছিল,তার বিপক্ষে প্রথম দিক থেকে তিনি স্বোচ্চার ছিলেন।জনমনের বিভ্রান্তি দূর করে, টিকা গ্রহণে উদ্বুদ্ধ করার জন্য প্রভাষক অবিনাশ রায় তার ফেসবুক ওয়ালে এই বিষয়ে লেখালেখি করেন।এই প্রতিবেদকের সাথে আজ কথা হয় প্রভাষক অবিনাশ রায়ের।তিনি জানালেন,”খুব বেশি কিছুর প্রয়োজন নেই।ভালো কিছু করার জন্য মানুষের ইচ্ছা শক্তিটাই আসল।এখন তো অনেকের হাতে স্মার্টফোন।ইচ্ছা করলে যে কেউ,অন্যজনকে রেজিষ্ট্রেশনের কাজে সহযোগিতা করতে পারে।”নিভৃতচারী একজন সমাজকর্মী এই মানুষটির শুভ উদ্যোগকে আমরা স্বাগত জানাই।বিধান চন্দ্র রায় জলঢাকা,নীলফামারী প্রতিনিধিঃভ্রাম্যমাণ ভাবে নিজের মোবাইলের সুরক্ষা এ্যাপস ব্যবহার করে কোভিড-১৯ এর ফ্রি রেজিষ্ট্রেশন এবং টিকা কার্ড প্রিন্ট আউট করে দিচ্ছেন,নীলফামারীর জলঢাকা উপজেলার একজন নিভৃতচারী সমাজকর্মী প্রভাষক অবিনাশ রায়।একান্ত ব্যক্তিগত উদ্যোগে,প্রাথমিক ভাবে নিজের পাড়ার লোকজনকে টিকা গ্রহণে উদ্বুদ্ধ করার পাশাপাশি এখন পর্যন্ত ৮১ জনের রেজিষ্ট্রেশন করিয়েছেন বলে জানা গেছে।কোভিড-১৯ এর টিকা নিয়ে প্রথম দিকে দেশের বিভিন্ন প্রচার মাধ্যম,বিশেষ করে ফেসবুকে যে,বিভ্রান্তি ছড়ানো হয়েছিল,তার বিপক্ষে প্রথম দিক থেকে তিনি স্বোচ্চার ছিলেন।জনমনের বিভ্রান্তি দূর করে, টিকা গ্রহণে উদ্বুদ্ধ করার জন্য প্রভাষক অবিনাশ রায় তার ফেসবুক ওয়ালে এই বিষয়ে লেখালেখি করেন।এই প্রতিবেদকের সাথে আজ কথা হয় প্রভাষক অবিনাশ রায়ের।তিনি জানালেন,”খুব বেশি কিছুর প্রয়োজন নেই।ভালো কিছু করার জন্য মানুষের ইচ্ছা শক্তিটাই আসল।এখন তো অনেকের হাতে স্মার্টফোন।ইচ্ছা করলে যে কেউ,অন্যজনকে রেজিষ্ট্রেশনের কাজে সহযোগিতা করতে পারে।”নিভৃতচারী একজন সমাজকর্মী এই মানুষটির শুভ উদ্যোগকে আমরা স্বাগত জানাই।